চমৎকার চোখ ধাঁধানো সাজসজ্জা সব সাইকেল আর চালকদের। শহরের মধ্যে দিয়ে হঠাৎ এমন র্যালি দেখে তা উপভোগ করতে ভীড় বাড়ে উৎসুক জনতার। পথচারী ও দোকানীরা রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে তা প্রত্যক্ষ করেন। একই সাজে প্রায় অর্ধশতাধিক বাই সাইকেল ও চালক থাকায় দৃষ্টি কাড়ে সবার। এমন দৃশ্য দেখে কৌতুহল বাড়ে দর্শনার্থীদের। কিসের জন্য এই দৃষ্টি নন্দন র্যালি! কাদের উদ্যোগে হয়েছে এমন ব্যাতিক্রমী আয়োজন! এসব প্রশ্নে কৌতুহল যেন বেড়েই চলে সবার। অনেকের ধারণা ছিল হয়তো কোন কোম্পানী বা সংস্থার র্যালি। কিন্তু না, মৌলভীবাজার শহরের কুসুমভাগ চৌমোহনায় যানজটে আটকা পড়লে জানা যায় এই র্যালির মূল্য রহস্য।
ওই র্যালি থেকেই বলা হলো, আমরা বর নিয়ে কনে আনতে যাচ্ছি। হাসিমুখে বরযাত্রীরা এমন তথ্য দিয়ে সবার দোয়া চান। বিয়ের জন্য বাই সাইকেল র্যালি এমনটি শুনে রসিক দর্শনার্থীরা তাদের অভিনন্দন ও শুভকামনা জানান। আর রসিকতা করে ওই র্যালির নাম দেন বিবাহ র্যালি। ওদের শুভকামনা নিয়ে বরসহ যাত্রীরা র্যালিতে করে একযোগে হাবীবী হাবীবী গানসহ নানা গান ও শ্লোগানে বর নিয়ে এগিয়ে চলে। বরের সঙ্গে যারা বাই সাইকেল নিয়ে যাত্রী হয়েছিলেন তাদের পোশাকও (পাঞ্জাবী, পাজামা, পাগড়ী আর ফুলের মালা) ছিল বরের মত। তবে বরের সাইকেলের চাকা ছিল অন্য সাইকেল থেকে একটু বড়। অবশ্য র্যালির পিছনের সারিতে বয়স্ক পুরুষ ও মহিলাদের জন্য ছিল সাজানো গোছানে কয়েকটি হাইয়েছ (মিনি মাইক্রো) গাড়ি।
এমন ব্যাতিক্রমী আয়োজনকে বিবাহ র্যালি নাম দিয়ে শহরের ব্যবসায়ীরা দিনভর নানা মুখরোচক আর রসিক কথাবার্তায় মুখরিত ছিলেন।
বুধবার দুপুরে মৌলভীবাজার শহরের সাদিয়া কমিউনিটি সেন্টারে অনুষ্টিত হয় এমন চোখ ধাঁধানো বর ও যাত্রীদের বাই সাইকেল র্যালির বিবাহ অনুষ্ঠান। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মৌলভীবাজার পৌর শহরের বড়হাটের মরহুম আশরাফ আলী ও রুবেনা সুলতানা দম্পতির দ্বিতীয় সন্তান আহমদ আলী ছায়েমের সঙ্গে মোজাফরাবাদ গ্রামের সজিব মিয়া ও হাজেরা বেগম দম্পতির দ্বিতীয় কন্যা সোনিয়া সুলতানা রুমার বিবাহ সম্পন্ন হয়।
বর আহমদ আলী ছায়েম মুঠোফোনে মানবজমিনকে জানান, এমন আয়োজনের ইচ্ছে ছিল। মৌলভীবাজার সাইকেলিং কমিউনিটির আমার প্রিয়জনরা তা বাস্তবায়নে সহযোগিতা করেছেন। তবে পুরো ইচ্ছা পূরণ হয়নি। কারণ নতুন বউকে সাইকেলে করে নিয়ে যেতে পারিনি। তাৎক্ষনিকভাবে অনুষ্ঠান হওয়ায় রেইসার বাই সাইকেলে সেই ব্যবস্থা করতে পারিনি।
তার প্রত্যাশা সাইকেলিংয়ের মাধ্যমে যুব ও তরুণ সমাজ ভালো কাজে এগিয়ে যাবে। মৌলভীবাজার সাইকেলিং কমিউনিটির এডমিন ইমন আহমেদ ও রাফসান রাজা জাওয়াদ জানান, বর আমাদের সাংকেলিং কমিউনিটির অ্যাডমিন। আমাদের শ্লোগানই হচ্ছে “সু-স্বাস্থ্যের জন্য সাইকেলিং”।
পরিবেশ বান্ধব সাইকেলিংয়ে আমরা সবসমই তরুণ ও যুব সমাজকে উৎসাহিত করে থাকি। আমাদের লক্ষ্য তরুণ ও যুব সমাজকে মাদকমুক্ত রেখে দেশপ্রেমে উদ্ভুদ্ধ করে কর্মচঞ্চল রাখা। সাইকেলিংয়ের মাধ্যমেই আমাদের তরুণ প্রজন্মকে আকৃষ্ট করে ভালো কাজে নিয়োজিত করতে চাই।
জেলার মধ্যে এই আয়োজনটি প্রথম এমন দাবি করে তারা বলেন, সাইকেলিংয়ের প্রতি মানুষকে আকৃষ্ট করতেই আমাদের এই উদ্যোগ।
ওই র্যালি থেকেই বলা হলো, আমরা বর নিয়ে কনে আনতে যাচ্ছি। হাসিমুখে বরযাত্রীরা এমন তথ্য দিয়ে সবার দোয়া চান। বিয়ের জন্য বাই সাইকেল র্যালি এমনটি শুনে রসিক দর্শনার্থীরা তাদের অভিনন্দন ও শুভকামনা জানান। আর রসিকতা করে ওই র্যালির নাম দেন বিবাহ র্যালি। ওদের শুভকামনা নিয়ে বরসহ যাত্রীরা র্যালিতে করে একযোগে হাবীবী হাবীবী গানসহ নানা গান ও শ্লোগানে বর নিয়ে এগিয়ে চলে। বরের সঙ্গে যারা বাই সাইকেল নিয়ে যাত্রী হয়েছিলেন তাদের পোশাকও (পাঞ্জাবী, পাজামা, পাগড়ী আর ফুলের মালা) ছিল বরের মত। তবে বরের সাইকেলের চাকা ছিল অন্য সাইকেল থেকে একটু বড়। অবশ্য র্যালির পিছনের সারিতে বয়স্ক পুরুষ ও মহিলাদের জন্য ছিল সাজানো গোছানে কয়েকটি হাইয়েছ (মিনি মাইক্রো) গাড়ি।
এমন ব্যাতিক্রমী আয়োজনকে বিবাহ র্যালি নাম দিয়ে শহরের ব্যবসায়ীরা দিনভর নানা মুখরোচক আর রসিক কথাবার্তায় মুখরিত ছিলেন।
বুধবার দুপুরে মৌলভীবাজার শহরের সাদিয়া কমিউনিটি সেন্টারে অনুষ্টিত হয় এমন চোখ ধাঁধানো বর ও যাত্রীদের বাই সাইকেল র্যালির বিবাহ অনুষ্ঠান। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মৌলভীবাজার পৌর শহরের বড়হাটের মরহুম আশরাফ আলী ও রুবেনা সুলতানা দম্পতির দ্বিতীয় সন্তান আহমদ আলী ছায়েমের সঙ্গে মোজাফরাবাদ গ্রামের সজিব মিয়া ও হাজেরা বেগম দম্পতির দ্বিতীয় কন্যা সোনিয়া সুলতানা রুমার বিবাহ সম্পন্ন হয়।
বর আহমদ আলী ছায়েম মুঠোফোনে মানবজমিনকে জানান, এমন আয়োজনের ইচ্ছে ছিল। মৌলভীবাজার সাইকেলিং কমিউনিটির আমার প্রিয়জনরা তা বাস্তবায়নে সহযোগিতা করেছেন। তবে পুরো ইচ্ছা পূরণ হয়নি। কারণ নতুন বউকে সাইকেলে করে নিয়ে যেতে পারিনি। তাৎক্ষনিকভাবে অনুষ্ঠান হওয়ায় রেইসার বাই সাইকেলে সেই ব্যবস্থা করতে পারিনি।
তার প্রত্যাশা সাইকেলিংয়ের মাধ্যমে যুব ও তরুণ সমাজ ভালো কাজে এগিয়ে যাবে। মৌলভীবাজার সাইকেলিং কমিউনিটির এডমিন ইমন আহমেদ ও রাফসান রাজা জাওয়াদ জানান, বর আমাদের সাংকেলিং কমিউনিটির অ্যাডমিন। আমাদের শ্লোগানই হচ্ছে “সু-স্বাস্থ্যের জন্য সাইকেলিং”।
পরিবেশ বান্ধব সাইকেলিংয়ে আমরা সবসমই তরুণ ও যুব সমাজকে উৎসাহিত করে থাকি। আমাদের লক্ষ্য তরুণ ও যুব সমাজকে মাদকমুক্ত রেখে দেশপ্রেমে উদ্ভুদ্ধ করে কর্মচঞ্চল রাখা। সাইকেলিংয়ের মাধ্যমেই আমাদের তরুণ প্রজন্মকে আকৃষ্ট করে ভালো কাজে নিয়োজিত করতে চাই।
জেলার মধ্যে এই আয়োজনটি প্রথম এমন দাবি করে তারা বলেন, সাইকেলিংয়ের প্রতি মানুষকে আকৃষ্ট করতেই আমাদের এই উদ্যোগ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন