আমিন মুনশি : সমাজে বহুল প্রচলিত একটি রেওয়াজ হলো পাত্রী দেখে বকশিশ দেওয়া। বিয়ের আগে ছেলে বা ছেলে পক্ষের লোকজন মেয়েকে দেখে টাকা, আংটি ইত্যাদি বকশিশ দিয়ে থাকেন। বকশিশের টাকার পরিমাণের ক্ষেত্রেও একটি প্রচলন রয়েছে। সাধারণত নিম্নবিত্ত হলে ৫০০, মধ্যবিত্ত হলে ১ হাজার, উচ্চবিত্ত হলে দেড় বা ২ কিংবা তার চেয়েও বেশি হয়ে থাকে। এর সঙ্গে অনেকে আবার ভাঙতি ১ টাকা সম্পৃক্ত করে ৫০১, ১ হাজার ১ বা ২ হাজার ১ টাকা দিয়ে থাকেন। এক্ষেত্রে লক্ষণীয় আরও একটি বিষয় হলো মেয়ে পছন্দ হলে যে পরিমাণ টাকা দেওয়া হয়, পছন্দ না হলে এর অর্ধেক বা নামমাত্র কিছু দিয়ে কেটে পড়া হয়। বুদ্ধিমান মেয়ে বা তার পরিবার এ থেকেই বুঝে নিতে পারে ছেলে পক্ষ তাকে পছন্দ করল কি না!
তবে এ বিষয়টি স্পষ্ট হলো যে পছন্দ হোক বা না হোক কমবেশি বকশিশ সবাই দিয়ে থাকেন। ব্যাপারটি ছেলেদের ক্ষেত্রেও হয়ে থাকে। মেয়ে পক্ষের লোকজন ছেলে দেখে নিজেদের মতো করে বকশিশ দিয়ে থাকেন। এ বিষয়ে ইসলামের বক্তব্য হলো, বিয়ের আগে মেয়ে দেখে বকশিশ বা হাদিয়াস্বরূপ টাকা বা অন্য কিছু দেওয়া জরুরি কিছু নয়। তাই পূর্ণ সন্তুষ্ট চিত্তে, আবশ্যক মনে না করে এবং তিরস্কারের ভয় না থাকলে মেয়ে অথবা ছেলে দেখে তাকে বকশিশ বা হাদিয়া দিতে কোনো সমস্যা নেই। (বায়হাকি : ৮/১৮২; তিরমিজি : ৪/৪৪১; কিতাবুল ফাতাওয়া : ৪/৪২২)
তবে এ বিষয়টি স্পষ্ট হলো যে পছন্দ হোক বা না হোক কমবেশি বকশিশ সবাই দিয়ে থাকেন। ব্যাপারটি ছেলেদের ক্ষেত্রেও হয়ে থাকে। মেয়ে পক্ষের লোকজন ছেলে দেখে নিজেদের মতো করে বকশিশ দিয়ে থাকেন। এ বিষয়ে ইসলামের বক্তব্য হলো, বিয়ের আগে মেয়ে দেখে বকশিশ বা হাদিয়াস্বরূপ টাকা বা অন্য কিছু দেওয়া জরুরি কিছু নয়। তাই পূর্ণ সন্তুষ্ট চিত্তে, আবশ্যক মনে না করে এবং তিরস্কারের ভয় না থাকলে মেয়ে অথবা ছেলে দেখে তাকে বকশিশ বা হাদিয়া দিতে কোনো সমস্যা নেই। (বায়হাকি : ৮/১৮২; তিরমিজি : ৪/৪৪১; কিতাবুল ফাতাওয়া : ৪/৪২২)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন